Sunday, August 24, 2025

রবিবার পাকিস্তানের বিরুদ্ধে হারা ম‍্যাচ জিতে কী বললেন বিরাট-হার্দিক?

Date:

Share post:

রবিবার সন্ধ্যায় বিরাট কোহলির ব্যাটেই আগাম দীপাবলি উপহার এসেছে ভারতে। তাঁর সেই লড়াইতে যোগ্য সঙ্গত দিয়েছিলেন হার্দিক পান্ডিয়া। রান তাড়া করতে নেমে ৩১ রানে ৪ উইকেটের পতন হয়েছিল ভারতের। সেখান থেকে শতরানের পার্টনারশিপে ভারতকে খেলায় ফিরিয়ে আনেন বিরাট এবং হার্দিক জুটি। ম‍্যাচের সময় কী চলছিল দু’জনের মন‍ে? ম‍্যাচ শেষে সেই কথাই তুলে ধরলেন বিরাট-হার্দিক জুটি। সোমবার বিসিসিআই একটি ভিডিও পোস্ট করে, সেখানেই ম‍্যাচের নানান কথা তুলে ধরলেন তারা।

এদিন বিসিসিআই যে ভিডিও পোস্ট করেছে তাতে বিরাট বলেছেন,” সত্যি বলতে, আমি খুব চাপে পড়ে গিয়েছিলাম। কারণ, এর আগেও আমি অনেক ম্যাচে এই জায়গায় খেলতে নেমেছি। তাই জানতাম ওখান থেকে ম্যাচ জেতা কঠিন। কিন্তু হার্দিকের বিশ্বাস ছিল। ও বার বার বলছিল আমরা জিতব। হার্দিকের কথায় আমারও মনের জোর বাড়ছিল।” বিরাটের কথা থামতে না থামতেই হার্দিক বলেন,”আমি তোমার জন্য বুলেটও খেয়ে নিতাম। কিন্তু তোমাকে সেই সময়ে আউট হতে দিতাম না।”

এখানেই না থেমে কোহলি আরও বলেন,” হার্দিক বলছিল, ও নওয়াজকে এক ওভারে তিন-চারটে ছক্কা মারতে পারবে। কিন্তু তার পরেই নওয়াজকে ওরা সরিয়ে দেয়। তাই আমরা অন্য বোলারদের দিকে নজর দিই। তখনই আমি হার্দিককে বলি, যদি হ‍ারিশ রৌফ মার খেয়ে যায় তা হলে বাকিরা চাপে পড়ে যাবে। সেটাই হয়েছে। ”

বিরাটের পাশাপাশি হার্দিক বলেন, “আমি অনেক ছক্কা মেরেছি। কিন্তু রৌফকে কোহলি যে দুটো ছক্কা মেরেছে তার কোনও তুলনা নেই। ওই পরিস্থিতিতে ও রকম ছক্কা কোহলি ছাড়া কেউ মারতে পারবে না। আমরা দু’জনেই খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছিলাম। তখন আমাদের মাথায় জেতা ছাড়া কিছু ছিল না।”

আরও পড়ুন:ভারত-পাকিস্তান ম‍্যাচ দেখে দীপাবলি উদযাপন গুগল-এর সিইও সুন্দর পিচাইয়ের, টুইট করে জানালেন নিজেই

spot_img

Related articles

পরিযায়ী শ্রমিকদের জন্য ‘শ্রমশ্রী’ প্রকল্পে নাম নথিভুক্তি শুরু

পরিযায়ী শ্রমিকদের সুবিধার্থে এবার আরও এক পদক্ষেপ রাজ্য সরকারের। ‘আমাদের পাড়া আমাদের সমাধান’ কর্মসূচির আওতায় দুয়ারে সরকার শিবিরেও...

‘নিখুঁত ভুলগুলি’, উৎপল সিনহার কলম

একটা দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান হয়ে ওঠে ...একটি দুঃখের কথা পথে ও বিপথে ঘুরে প্রত্যাখ্যাত হতে হতে গান...

ষোলতেই ১৩০ কেজি! ছেলের খাবার জোগাতেই নাজেহাল বাবা-মা

মুর্শিদাবাদ জেলার সাগরদিঘি থানার কাবিলপুর পঞ্চায়েতের মথুরাপুর গ্রাম। এখানেই থাকেন দিনমজুর মুনশাদ আলি। তাঁর ছোট ছেলে জিশান আলি...

কবে থেকে শুরু জয়েন্টের কাউন্সেলিং? দিনক্ষণ জানিয়ে দিল বোর্ড

ফলপ্রকাশের পর এবার ১৫ দিনের মধ্যেই কাউন্সেলিং প্রক্রিয়া তথা ভর্তি প্রক্রিয়া শেষ করবে জয়েন্ট এন্ট্রান্স বোর্ড। এবার কাউন্সেলিং...