তমলুকে চূড়ান্ত ব.র্বরতা বিজেপির, তীব্র নিন্দা জানিয়ে মিছিল করবে তৃণমূল

এই ধরনের দ্বিচারিতা এবং  গণতন্ত্রের অবমাননা শুধু নিন্দনীয় নয়, অত্যন্ত বিরক্তিকরও।

ব্যালট লুঠ, নিরাপত্তার অভাব-এহেন নানা অভিযোগে ভোটের পর থেকেই দফাও দফায় উত্তপ্ত হয়েছিল পূর্ব মেদিনীপুরের একাধিক এলাকা।সেই ধুয়ো তুলে এবার বিজেপি কর্মী সমর্থকদের হামলায় গুরুতর জখম হয়েছেন তমলুক শহর তৃণমূলের সভাপতি চঞ্চল খাঁড়া।

তমলুক শহর তৃণমূলের সভাপতি চঞ্চল খাঁড়াকে রবিবার রাতে বেধড়ক মারধর করা হয়। পুড়িয়ে দেওয়া হয় তাঁর বাইক। তাঁকে উদ্ধার করে তাম্রলিপ্ত মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে গিয়ে তীব্র ক্ষোভের মুখে পড়ে পুলিশ।

বিজেপির এই নৃশংসতার বিরুদ্ধে তীব্র নিন্দা করে ট্যুইটও করা হয়েছে তৃণমূলের পক্ষ থেকে।

গেরুয়া শিবিরের দিকে  অভিযোগের আঙুল তুলে বলা হয়েছে , যে বিজেপি পঞ্চায়েত নির্বাচনে শান্তিশৃঙ্খলা বজায় রাখার অজুহাতে কেন্দ্রীয় বাহিনী নামিয়েছে, নির্বাচনের একদিন পরেই তারা নিজেরাই আবার হিংসায় মমেতে উঠেছে। এটা সত্যিই ভয়ঙ্কর। এই ধরনের দ্বিচারিতা এবং  গণতন্ত্রের অবমাননা শুধু নিন্দনীয় নয়, অত্যন্ত বিরক্তিকরও।

তৃণমূলের রাজ্য সাধারণ সম্পাদক কুণাল ঘোষ সোমবার জানিয়েছেন, এদিনই গুরুতর আহত চঞ্চল খাঁড়াকে দেখতে তৃণমূলের প্রতিনিধি দল তমলুক গিয়েছেন।তারা হাসপাতালে গিয়ে তমলুকের তৃণমূল সভাপতির সঙ্গে দেখা করেন এবং তাঁর শারীরিক অবস্থার খোঁজ নেন। তাঁকে কলকাতার এসএসকেএম হালপাতালে নিয়ে আসার চেষ্টা হচ্ছে।বিজেপির এই সন্ত্রাসের প্রতিবাদে এদিন বিকালে তৃণমূল নেতৃত্বের উপস্থিতিতে তমলুকে একটি প্রতিবাদ মিছিল হবে।

 

 

 

Previous articleচমক লাল-হলুদের, ইস্টবেঙ্গলে গোল্ডেন গ্লাভস জয়ী গোলরক্ষক : সূত্র
Next articleহিসাব বহির্ভূত সম্পত্তি! গ্রেফতার পাঞ্জাবের প্রাক্তন উপমুখ্যমন্ত্রী