খড়দায় একটি রঙের কারখানায় বিধ্বংসী আগুন লাগলে মঙ্গলবার সকালে। দাহ্য পদার্থ থাকায় আগুন বিরাট আকার নেয়। খবর পেয়েই দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছয় দমকল বাহিনী (fire brigade)। আগুন যাতে ছড়িয়ে না পড়ে, আগে সেই তৎপরতা দেখা যায় দমকল কর্মীদের। শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দমকলের ৫টি ইঞ্জিন (fire tender) আগুন নেভানোর কাজ চালাচ্ছে।

মঙ্গলবার ভোরে উত্তর চব্বিশ পরগনার খড়দার (Khardah) ঈশ্বরীপুরের একটি রঙের কারখানায় (paint factory) আগুন ছড়িয়ে পড়তে দেখা যায়। রঙের কারখানা হওয়ায় প্রচুর পরিমাণ দাহ্য বস্তু (inflammable object) মজুত ছিল কারখানায়। আগুন যেমন বাড়তে থাকে, তেমনই বাড়তে থাকে ধোঁয়া। ফলে কাজ করতে সমস্যায় পড়তে হয় দমকল কর্মীদের। প্রাথমিকভাবে আগুন ছড়িয়ে পড়া আটকাতে সমর্থ হন দমকল কর্মীরা।

আরও পড়ুন: শব্দদানব থাবা বসালো মধ্যরাতেও, মহানগরীর দূষণ বাড়ল ১০গুণ, গ্রেফতার ৪৫

ঘিঞ্জি এলাকা হওয়ায় আগুন ছড়িয়ে পড়া আটকানোই ছিল দমকলের সবথেকে বড় চ্যালেঞ্জ। একঘণ্টা পরেও যদিও আগুন তার বিধ্বংসী চেহারা কমালেও তার তীব্রতা রয়েই গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে ৫টি ইঞ্জিন দিয়ে আগুন নেভানোর কাজ চললেও আরও ৩টি ইঞ্জিন আনার পরিকল্পনা করা হয়েছে। প্রাথমিকভাবে শর্ট সার্কিটের (short circuit) কারণে আগুন লাগার আশঙ্কা করা হলেও তদন্তের আগে কিছু বলা সম্ভব নয় বলেই জানান দমকল কর্মীরা।

–

–

–

–

–

–