বছর শেষে আরও একটি মহাজাগতিক ঘটনা প্রত্যক্ষ করবে বিশ্ব

ক্যালেন্ডার অনুযায়ী প্রতি মাসে একটা সময় চাঁদ Moon ও পৃথিবীর দূরত্ব সবথেকে কম হয়। তাই প্রতি মাসেই সুপার মুনের Super Moon একটা আলাদা নাম থাকে। জানুয়ারি থেকে ডিসেম্বর পর্যন্ত প্রতিটা সুপার মুনের আলাদা নাম রয়েছে। জানুয়ারি মাসে বলা হয় উল্ফ মুন Wolf Moon, ফেব্রুয়ারিতে বলা হয় স্নো মুন Snow Moon, মার্চে বলা হয় ওয়ার্ম মুন Warm Moon, এপ্রিল মাসের সুপার মুনের নাম পিঙ্ক মুন Pink Moon, মে মাসে বলা হয় ফ্লাওয়ার মুন Flower Moon, জুন মাসের নাম স্ট্রবেরি মুন Strawberry Moon, জুলাই মাসে একে বলা হয় বাক মুন Bak Moon, অগস্ট মাসের সুপার মুনের নাম স্টারজিয়ন মুন Stargeon Moon, সেপ্টেম্বর মাসের নাম কর্ন মুন Corn Moon, অক্টোবরে একে বলা হয় হান্টার্স মুন Hunters Moon, নভেম্বরে এর নাম বিভার মুন Biver Moon ও ডিসেম্বরের সুপার মুনকে বলা হচ্ছে কোল্ড মুন Cold Moon।

এই কোল্ড মুনকে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে লং নাইট মুনও Long Night Moon বলা হয়। ইউরোপে এর নাম মুন আফটার ইয়েল Moon After Yell। কোল্ড মুনে চাঁদ সবচেয়ে বেশি সময় আকাশে থাকে। দিগন্তরেখা ছাড়িয়ে সবচেয়ে দূরতম অবস্থানে তাকে দেখার সুযোগ পাওয়া যায়।

আরও পড়ুন : চাঙ্গা হচ্ছে পর্যটন ব্যবসা! শুরু জয়চণ্ডী পাহাড় উৎসব, ডুয়ার্সে ট্যুরিজম কার্নিভাল ১২ই

কোল্ড মুন দেখার সবচেয়ে আদর্শ সময় চাঁদ পুরোপুরি ওঠার পনেরো মিনিটের মধ্যে। এটি এই বছরের ১৩ তম পূর্ণচাঁদ, যা দুদিন ধরে দেখা যাবে। ২৯, ৩০ ডিসেম্বর রাতে দেখা যাবে এই চাঁদ। ভারতে এই দৃশ্য প্রত্যক্ষ করার সবচেয়ে আদর্শ সময় ২৯ ডিসেম্বর রাত ৭ টা ৫৪ মিনিট এবং ৩০ ডিসেম্বর রাত্রি ৮টা ৫৭ মিনিট।

Previous articleআজ থেকে পরীক্ষামূলক করোনা টিকার প্রয়োগ শুরু
Next articleমমতার ছাতার তলায় বিরোধীদের একত্রিত হওয়া উচিত : পার্থ, প্রতিক্রিয়া দিল BJP-CPIM