গুজরাত মডেলে ত্রিপুরা শাসন করতে চাইছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী, তোপ ডেরেক-ব্রাত্যর

গুজরাত মডেলে ত্রিপুরা শাসন করছে বিজেপি। মানুষ ওদের প্রত্যাখ্যান করবে। ২০২২-এর ভোটে ত্রিপুরায় ক্ষমতায় আসবে তৃণমূল কংগ্রেস। আগরতলায় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে আর একবাফ তোপ দাগল তৃণমূল কংগ্রেস।

বুধবার আগরতলায় এসে ত্রিপুরা প্রশাসনের হাতে আটক আইপ্যাকের ২৩ কর্মীর সঙ্গে দেখা করতে যান পশ্চিমবঙ্গের দুই মন্ত্রী ব্রাত্য বসু, মলয় ঘটক ও আইএনটিটিইউসি রাজ্য সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়। সেখানেও বাধা পেতে হয় এদিন তাঁদের সঙ্গে দিল্লি থেকে এসে যোগ দেন রাজ্যসভায় তৃণমূল কংগ্রেসের দলনেতা ডেরেক ও ব্রায়েন ও সাংসদ কাকলি ঘোষ দস্তিদার। ডেরেক বলেন, কোভিড নেগেটিভ সার্টিফিকেট নিয়ে আইপ্যাকের কর্মীরা কাজে এসেছিলেন। তরুণ-তরুণীর দল। পেশার কারণে এসেছিলেন। তাদের বেআইনিভাবে আটকে রেখেছে। এটা গণতন্ত্র? দিল্লি থেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নির্দেশে এই আটকের ঘটনা ঘটেছে। আসলে ত্রিপুরায় জুলুমবাজি চলছে। ক্ষমতা হারানোর ভয় পেয়েছে। আমরা বিজেপি সরকারকে মনে করিয়ে দিতে চাই, নাম নয়, ত্রিপুরার মানুষ কাজ চাইছেন। আর কাজ করেনি বলেই এবার যেতে হবে। ত্রিপুরার মানুষ বিজেপির এই অত্যাচার অনেক দিন সয়েছে। এবার বদল চাইছেন। প্রশ্ন ওঠে ত্রিপুরায় কেন ‘খেলা হবে’ স্লোগান দেওয়া হবে। কারণ এখানে খেলা কোথায় শুরু হলো? ব্রাত্য বসু জবাবে বলেন, দল তৈরি, মাঠ তৈরি, রেফারি তৈরি, দর্শকরাও প্রস্তুত। অপেক্ষা শুধু বল গড়ানোর। ত্রিপুরার মাঠে ‘খেলা হবে।’

আরও পড়ুন:ত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরে পুজো দিয়ে মা-মাটি-মানুষের মঙ্গল কামনা তৃণমূল নেতাদের


 

Previous articleত্রিপুরা সুন্দরী মন্দিরে পুজো দিয়ে মা-মাটি-মানুষের মঙ্গল কামনা তৃণমূল নেতাদের
Next articleধানবাদে বিচারকের রহস্যমৃত্যু: দুর্ঘটনা না খুন? তদন্তে পুলিশ