লন্ডনে করোনায় মৃত্যু পিপিই চাওয়া বাঙালি চিকিৎসকের

ব্রিটিনের প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের কাছে বারবার আর্জি জানিয়েছিলেন, চিকিৎসক-স্বাস্থ্যকর্মীদের জন্য পিপিই-র ব্যবস্থা করা হোক। করোনা-সংক্রমিত হওয়ার দিন পনেরো আগেও চিঠি লিখেছিলেন প্রধানমন্ত্রীকে। কোভিড ১৯ সংক্রমণে মৃত্যু হল সেই বাঙালি চিকিৎসক আবদুল মাবুদ চৌধুরির। শুক্রবার, পূর্ব লন্ডনের রমফোর্ডের কুইনস হসপিটালে মারা যান বছর ৫৩-র এই চিকিৎসক। ১৫ দিন ভর্তি ছিলেন সেখানে। বাংলাদেশি আবদুল

করোনা-সংক্রমিত হওয়ার দিন পনেরো আগেও প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনকে একটি বার্তা পাঠিয়েছিলেন। তাতে লেখেন, তাঁদের পিপিই-র খুব অভাব। ব্রিটেনের জাতীয় স্বাস্থ্য পরিষেবার সঙ্গে যুক্ত কর্মীরা যাতে দ্রুত সুরক্ষাবস্ত্র পান তার ব্যবস্থা করতে অনুরোধ জানান এই বাংলাদেশি চিকিৎসক।
তিনি চিঠিতে লেখেন, চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদেরও পরিবার, সন্তান নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার আছে। কিছুদিন আগেই ২৫তম বিবাহবার্ষিকী পালন করেন আবদুল। তাঁর স্ত্রী ও দুই সন্তান বর্তমান।
তবে এই প্রথম নয়, ব্রিটেনে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীদের সুরক্ষাবস্ত্রের অভাব নিয়ে বারবার অভিযোগ উঠছে। হ্যারো-র একটি হাসপাতালের তিন নার্স পিপিই-র অভাবে করোনা-আক্রান্ত হয়েছেন বলে খবর।

Previous articleগুটকা-পান মশলা নিয়ে প্রকাশ্যে থুথু ফেলা নয়? কড়া বিধি আনছে প্রশাসন
Next article“আমাদের বাঁচান,” আকুতি জামাত সদস্যদের