রাজ্যে অকাল বৃষ্টির আশঙ্কা! মঙ্গলবার পর্যন্ত সেচ-বিদ্যুৎ দফতরের কর্মীদের ছুটি বাতিল

করোনা মহামারির মধ্যেই জোড়া সাইক্লোনে বিপর্যস্ত হয়েছে বাংলা। গত দু’বছরে আমফান-ইয়াসের দাপটে তছনছ হয়েছে মানুষের জীবন। সেই ঘূর্ণিঝড়ের ভয়াল স্মৃতি উস্কে দিয়ে এবার বঙ্গবাসীর মনে আতঙ্ক জাগিয়েছিল সৌদি আরবের নাম দেওয়া ঘূর্ণিঝড় ‘জওয়াদ’। এর মধ্যে স্বস্তির খবর জানিয়েছে হওয়া অফিস। রাজ্যে সেরকম ঘূর্ণিঝড়ের কোনও সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছে আলিপুর আবহাওয়া দফতর। তবে আগামী ৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত উপকূলবর্তী জেলা দুই মেদিনীপুর, দুই ২৪ পরগনা, কলকাতা, হাওড়া, হুগলি এবং বর্ধমানে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে হাওয়া অফিস।

তবে আগাম সতর্কতা নিতে মঙ্গলবার পর্যন্ত সেচ, বিদ্যুৎ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের ছুটি বাতিল করল নবান্ন। মুখ্যসচিব একা নন, পরিস্থিতির উপর নজর রাখছেন মুখ্যমন্ত্রীও। বিপর্যয় মোকাবিলায় একাধিক পদক্ষেপ ও নেওয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার পর্যন্ত সেচ, বিদ্যুৎ ও বিপর্যয় মোকাবিলা দফতরের কর্মীদের ছুটি বাতিল করা হয়েছে নবান্নের তরফে।

পূর্ব মেদিনীপুর ও দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার বেশি সংখ্যক মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরানোর নির্দেশ।

পূর্ব মেদিনীপুর থেকে প্রতি ঘণ্টায় নবান্নে রিপোর্ট পাঠাচ্ছেন জেলা প্রশাসনের আধিকারিকরা

দক্ষিণ ২৪ পরগনায় এখনও পর্যন্ত ১৪ হাজার ৩৭৫ জনকে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়েছে নিরাপদ স্থানে

রিলিফ ক্যাম্প খোলা হয়েছে ৪২টি, তৈরি করা হয়েছে ১১৫ সাইক্লোন সেন্টারও

পর্যটকদের আপাতত হোটেল থেকে না বেরোনোর অনুরোধ করা হচ্ছে

কলকাতায় সাধারণত যেসব জায়গায় জল জমে, সেইসব জায়গা থেকে দ্রুত জল বের করার নির্দেশ পুরসভাকে।

শহরে মোতায়েন NDRF-র দুটি টিম।

আরও পড়ুন- KMC 66: ওয়ার্ডের উন্নয়নে মানুষের নির্দেশেই কাজ করতে চান ফৈয়াজ

 

Previous articleKMC 66: ওয়ার্ডের উন্নয়নে মানুষের নির্দেশেই কাজ করতে চান ফৈয়াজ
Next articleBreakfast news: ব্রেকফাস্ট নিউজ