নববর্ষে গৌরী বাড়িতে ভীম নাগের নতুন শাখা মিষ্টিপ্রেমীদের নতুন উপহার

এখানকার মিষ্টির স্বাদ যেমন অতুলনীয়, তেমনি দাম মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে।

পয়লা বৈশাখ এমন এক পার্বণ যা বাঙালির রন্ধ্রে রন্ধ্রে মিশে আছে। আসলে বাংলা নববর্ষের মূল উৎসব হল হালখাতা ও মিষ্টিমুখ। ব্যবসায়ীরা পয়লা বৈশাখে নতুন হিসেবের খাতা খোলেন। আর ক্রেতাদের মিষ্টি মুখ করান।

ভীম নাগ মানেই সন্দেশ। ১৮২৬ সালে নাগের বাবা পরাণচন্দ্র নাগ জনাই থেকে এসে বৌবাজারে মিষ্টির দোকান করেন। পরে ভীম নাগ সেই ব্যবসাকেই এগিয়ে নিয়ে যান। ভীম নাগের একমাত্র ভাই ছিলেন শ্রীনাথ নাগ। নববর্ষে গৌরী বাড়িতে চালু হলো ভীমনাম শ্রীনাথ নাগের নতুন দোকান। এখানকার মিষ্টির স্বাদ যেমন অতুলনীয়, তেমনি দাম মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে। কিছুদিনের মধ্যেই এই নতুন শাখা বাঙালির মন জয় করবে এমনই আশাবাদী কর্ণধাররা।মিষ্টিপ্রেমীরা মনে রাখবেন, অরবিন্দ সেতু ও গৌরী বাড়ির সংযোগস্থলে এই নতুন শাখাটি এখন মধ্যবিত্তের নাগালের মধ্যে। রয়েছে ক্ষীরকদম, গোলাপজাম, কাঁচা এবং পাকা দুই রকমের ম্যাংগো রসগোল্লা, মতিচুরের লাড্ডু, কেশর কালাকাধ, কেশর মালাই চমচম, চকলেট সন্দেশ সহ হরেক রকমের মিষ্টি।বাঙালি বরাবরই খেতে ভালোবাসেন। ভোজন রসিক বাঙালির শেষপাতে মিষ্টি মাস্ট। আর সেখানে বছরের প্রথম দিন বাঙালির শেষপাতে মিষ্টি থাকবে না, তা ভাবাই যায় না। তবে এই দিন শুধু খাওয়ার পাতে নয়- দোকানে হালখাতা হোক বা পরিজনদের বাড়ির বড়দের প্রনাম করতেযাওয়া, সমস্ত ক্ষেত্রেই হাতে মিষ্টির প্যাকেট থাকে বাঙালির।




Previous articleব্যবসাই বাঙালির বাঁচার মন্ত্র হোক, নববর্ষে অভিনব টাকা মিছিলে বার্তা বাংলা পক্ষর
Next articleশুভেন্দুর জেলায় অভিষেকের গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক, কোন বার্তা সেনাপতির?